আগামী ১০ বছরে স্মার্টফোন এর বিদায়! নতুন প্রযুক্তির যুগ বিস্তারিত নিন।

আপনারা যারা ”আগামী ১০ বছরে স্মার্টফোন এর বিদায়! নতুন প্রযুক্তির যুগ” এই সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে, আজকের পোস্টটি আপনাদের জন্য। কেননা আজকের পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন,আগামী ১০ বছরে স্মার্টফোন হয়তো ইতিহাস হয়ে যাবে! আসছে নতুন যুগের স্মার্ট প্রযুক্তি যা বদলে দেবে যোগাযোগ, বিনোদন ও কাজের ধরণ। জানুন কীভাবে পরিধানযোগ্য ডিভাইস, ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস ও এক্সটেন্ডেড রিয়েলিটি আনছে স্মার্টফোনের অবসান।

ভূমিকাঃ

কেন স্মার্টফোন বিদায় নিতে পারে?

উদ্দেশে ঐক্যের উদ্ভব হয়, ঐক্যের উদ্দেশে উদ্ভূত হয়। যেমন-

• টেলিগ্রাফের পরিবর্তে টেলিফোন, টেলিফোনের পরিবর্তে মোবাইল ফোন

• ক্যাসেট প্লেয়ারের জায়গা আদর্শ MP3 প্লেয়ার, থাম ফোন

• CD/DVD-র জায়গা আদর্শ স্ট্রিমিং সিস্টেম (Nflix, Spotify)

স্মার্টফোনও একই পথে হাঁটছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের প্রযুক্তি, পরবর্তী ১০ বছরে স্মার্টফোনের পরিবর্তে আরও উন্নত ও মিডিয়া প্রযুক্তি আসবে, যা আমাদের নিজস্ব জীবনের অংশ হয়ে উঠবে।

কোন প্রযুক্তি স্মার্টফোনের জায়গা নেবে?

নতুন প্রযুক্তির মধ্যে কিছু উদ্ভাবন পরিস্থিতিই পরীক্ষামূলক রয়েছে, যা চিন্তার ফোনের বিকল্প হতে পারে। চলুন চালু নেওয়া সেই পদ্ধতিগুলো-

১। লক্ষ্য গ্লাস (এআর অ্যান্ড ভিআর প্রযুক্তি)

আগামীতে লক্ষ্য ফোনের পরিবর্তে অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) ও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) প্রযুক্তির লক্ষ্য গ্লাস গঠন হতে পারে। গুগল, অ্যাপল, মিটা মালিকই সফল গ্লাসের উপর কাজ করছে।

কিভাবে কাজ করবে?

স্পট গ্লাসের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রতিনিধিকে নির্দেশ দিতে পারবেন। ফোনের মত অগ্রসর হওয়া

ব্যবহারঃ 

কল করা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, গেমিং, মেসেজিং, নেভিগেশন সবই দ্রুত গ্লাসে।

২। ব্রেন-মেশিন ইন্টারফেস (বিসিআই)

ইলন মুস্ক-নিউরালিংক কোম্পানি ব্রেন-মেশিন ইন্টারফেস প্রযুক্তির ওপর কাজ করছে। আমরা সতর্ক কোনো স্ক্রিনে ছাড়া যোগাযোগের মাধ্যমে যোগাযোগের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবো!

কিভাবে কাজ করবে?

বিসিআই প্রযুক্তির যোগাযোগের মাধ্যমে একটি ছোট বসিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। আপনি যা ভাববেন, মনে রাখবেন বাস্তবে রূপ নেবেন।

৩। হোলোগ্রাফিক প্রজেক্ট প্রযুক্তিঃ

বর্তমানে স্মার্টফোনের স্ক্রিনের প্রয়োজন হয় আমাদের বিভিন্ন তথ্যের জন্য। দেখতে হলে হোলোক প্রযুক্তি আসতে পারে, যা বাতাসে ভেসে থাকার স্ক্রিনে তৈরি করবে।

উদাহরণঃ 

আপনি যদি কল করতে পারেন, তাহলে বাতাসে একটি ভার্চুয়াল স্ক্রিনে তৈরি হবে, যেখানে আপনি ডায়াল করতে পারবেন!

৪। লক্ষ্য কন্টেন্ট লেন্সঃ

ধারণা গ্লাসের একটি উন্নত সংস্করণ হতে পারে কন্টাক্ট লেন্স। সামাজিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে।

কিভাবে কাজ করবে?

স্পট লেন্সের মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজিং, নোটিফিকেশন দেখা, কল রিসিভ করা, ভিডিও রেকর্ডও করতে পারেন।

৫। ন্যানো প্রযুক্তির লক্ষ্য

সতর্কতা আমাদের মধ্যেই ন্যানো প্রযুক্তির চিপ থাকবে, যা আমাদের ডিজিটাল জীবন আরও সহজ করে তুলতে হবে।

কিভাবে কাজ করবে?

এই চিপ আপনার পাসের সাথে থাকবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করবে, যেমন - স্বাস্থ্য, কল পেমেন্ট করা, ইত্যাদি।

স্মার্টফোনের বিদায় হলে কী পরিবর্তন?

১। স্ক্রিনের প্রয়োজন কমবেঃ বর্তমানের মোবাইল স্ক্রিনের প্রয়োজনে না, কারণ তথ্য আমাদের নিরাপত্তার মতো দেখাতে হবে।

২। বৈশ্বিক যোগাযোগ আরও সহজ হবেঃ ব্রেন-মেশিন ইন্টারফেস বা স্মারক গ্লাস প্রযুক্তি মানুষের যোগাযোগের ধরন সমাধান।

৩। গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার গুণমানঃ নতুন প্রযুক্তির জন্য, অবশ্যই ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে বড় যেমন নম্বর পেতে হবে।

আরো পড়ুনঃ ফোন স্ক্রলিংয়ের নেশা থেকে মুক্তির উপায়ঃ কার্যকরী পরামর্শ ও কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

উপসংহারঃ 

প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন, আগামী ১০ বছরের লক্ষ্য ফোন সতর্কতা না থাকলেও বিলুপ্ত হবে, এর ব্যবহার কম করতে হবে। স্পটগ্লাস, ব্রেন-মেশিন ইন্টারফেস, হোলোগ্রাফিক প্রজেক্ট, সফল কন্টা লেন্সের মত প্রযুক্তিগত স্মার্টফোনের বিকল্প হতে পারে। তবে এর জন্য প্রযুক্তির আরও উন্নত এবং মানুষের গ্রহণযোগ্যতা প্রয়োজন।

আপনি কি মনে করেন, আগামী ১০ বছরে ফোন বিলুপ্ত হবে? বিমান নতুন প্রযুক্তির সাথে এটি সহাবস্থান করবে? আপনার ভাবনা জানান!

https://www.facebook.com/profile.php?id=61577238192159 ধন্যবাদ