বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা (২০২৫)

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা (২০২৫)

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে। একসময় আন্তর্জাতিক ভ্রমণে ভিসার জটিলতা ছিল বড় বাধা, কিন্তু বর্তমানে বেশ কিছু দেশ আছে যেখানে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ছাড়াই প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি, অনেক দেশ আগমনের পর ভিসা (Visa on Arrival) বা অনলাইনে সহজে পাওয়া ই-ভিসা সুবিধাও দিচ্ছে।

এই সুবিধাগুলো বিশেষ করে ভ্রমণপ্রেমী মানুষদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক-কারণ পরিকল্পনা করার সময় অতিরিক্ত কাগজপত্রের ঝামেলা বা দীর্ঘ ভিসা-প্রক্রিয়া পোহাতে হয় না। কোন কোন দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায়, কোথায় পৌঁছেই অন-অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়া যায়, আর কোন কোন দেশ ই-ভিসা দেয়-এসব তথ্য জানা থাকলে আপনার আন্তর্জাতিক ভ্রমণ আরও দ্রুত, সুবিধাজনক এবং ঝামেলাহীন হবে।
বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা (২০২৫)
চলুন এই আর্টিকেলে আমরা জেনে নিই, বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা (২০২৫) সম্পর্কে বিস্তারিত।

প্রস্তাবনা

আপনি যদি বিদেশ ভ্রমণের প্ল্যান করেন, তবে জেনে রাখা ভালো - সব দেশে ভিসা নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন হয় না। যাদের পাসপোর্ট Henley & Partners–র মতো আন্তর্জাতিক সূচকে খুব শক্তিশালী নয়, তারাও কিছু দেশ আছে যেগুলোতে ভিসা ছাড়াই বা সহজ ভিসা অনরণে (on-arrival / e-Visa / Electronic Travel Authority) প্রবেশ সম্ভব। এই আর্টিকেলে আমি এমন দেশগুলোর তালিকা ও বিস্তারিত তথ্য দিচ্ছি, যেগুলোতে ২০২৫ অনুযায়ী ভিসা ছাড়াই (বা খুব সহজ ভিসা ব্যবস্থায়) যাওয়া যায়।

বাংলাদেশি পাসপোর্টঃ অবস্থা সাম্প্রতিক

  • ২০২৫-র Henley Passport Index অনুযায়ী, Bangladesh’র পাসপোর্ট এখনো “দুনিয়ার তুলনায় কম স্বীকৃত/কম ভ্রমণ-স্বাধীনতা” যুক্ত পাসপোর্টের মধ্যে। The Daily Star+2The Daily Star+2

  • সেই সঙ্গে, বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা-সহজতার সুযোগও আছে - অর্থাৎ, কিছু দেশ আছে যেগুলোতে ভিসা ছাড়াই বা on-arrival/eVisa সুবিধায় যাওয়া যায়। visaandembassy.com+2EmbassyFinder+2

  • যদিও ভিসামুক্ত দেশগুলোর সংখ্যা বেশি নয়, তবুও এগুলো আপনার জন্য স্বল্প-ব্যয়ী, সহজ ও দ্রুত ভ্রমণের সুযোগ।

বাংলাদেশ কোন কোন দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারে?  দেশগুলোর তালিকা (বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য) 

নিচে ২০২৫ অনুযায়ী এমন দেশগুলোর তালিকা দেওয়া হচ্ছে, যেগুলোতে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করতে পারেন। eng.dhakagate.com+3visaandembassy.com+3EmbassyFinder+3

দেশ / দেশগুলোর একটি উদাহরণমন্তব্য / অবস্থান মেয়াদ (যেখানে দেওয়া আছে)
ভুটান
এশিয়া - স্বল্প সময়ের জন্য ভিসা-বিনা প্রবেশ। visaandembassy.com+1
জাম্বিয়াআফ্রিকা - ৩০–৯০ দিন পর্যন্ত ভিসামুক্ত। EmbassyFinder+1
লেসোথোআফ্রিকা - ৯০ দিন পর্যন্ত ভ্রমণ সম্ভব। EmbassyFinder+1
বাহামাসক্যারিবিয়ান / নর্থ আমেরিকা এলাকা - প্রায় ৩ মাস পর্যন্ত। EmbassyFinder+1
বার্বাডোজক্যারিবিয়ান - দীর্ঘ মেয়াদ (৬ মাস পর্যন্ত) ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
ডমিনিকাক্যারিবিয়ান - ৬ মাস পর্যন্ত থাকতে পারবেন। EmbassyFinder+1
গ্রেনাডাক্যারিবিয়ান - ৩ মাস পর্যন্ত ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
হাইতিক্যারিবিয়ান - ৩ মাস পর্যন্ত। EmbassyFinder+1
জ্যামাইকাক্যারিবিয়ান - সাধারণত ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
কিরিবাতিওশেনিয়া - নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। EmbassyFinder+1
মাইক্রোনেশিয়াওশেনিয়া - স্বল্প মেয়াদে ভিসা-বিনা বোরো। EmbassyFinder+1
ফিজিওশেনিয়া - কাছাকাছি ৪ মাস পর্যন্ত থাকতে পারবেন। visaandembassy.com+1
ভানুয়াতুওশেনিয়া - নির্দিষ্ট সময় ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
মন্টসেরাটক্যারিবিয়ান - স্বল্প/মধ্যম মেয়াদে ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
সেন্ট কিটস ও নেভিসক্যারিবিয়ান - ভিসা ছাড়াই প্রবেশযোগ্য। EmbassyFinder+1
সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনসক্যারিবিয়ান - সাধারণত ভিসা-বিনা। EmbassyFinder+1
ত্রিনিদাদ ও টোবাগোক্যারিবিয়ান - ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করা যায়। EmbassyFinder+1

দ্রষ্টব্যঃ উপরের দেশগুলো শুধুই “ভিসা-বিনা (Visa-free)” - অর্থাৎ আগাম ভিসা আবেদন বা অনুমোদন ছাড়া প্রবেশের সুযোগ। অবশ্যই ভ্রমণের আগে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অফিসিয়াল ইমিগ্রেশন/কনস্যুলার ওয়েবসাইটে বর্তমান নিয়ম যাচাই করে নেয়া উচিত, কারণ ভিসা নীতি প্রায়ই পরিবর্তন হয়।

বাংলাদেশ কি ভিসা-ফ্রি দেশ?

বাংলাদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে অনেকেই জিজ্ঞেস করেন, “বাংলাদেশ কি ভিসা-ফ্রি দেশ?” সত্যি বলতে, এটি দেশভেদে ভিন্ন। বিশ্বের অধিকাংশ দেশের নাগরিককে বাংলাদেশে আসার আগে ভিসা নিতে হয়। তবে কিছু নির্দিষ্ট দেশের নাগরিক ব্যবসা, বিনিয়োগ, সরকারি কাজ, জরুরি মানবিক কারণে বা বিশেষ আমন্ত্রণে ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পান। দক্ষিণ এশিয়ার কিছু দেশ, কূটনৈতিক পাসপোর্টধারী ও বিশেষ চুক্তিভুক্ত দেশগুলো তুলনামূলকভাবে সহজ ভিসা প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারেন। তাই সরাসরি বলা ঠিক নয় যে বাংলাদেশ ভিসা-ফ্রি দেশ; বরং বলা যায়, নির্দিষ্ট শর্ত পূরণের পর কিছু দেশ ভিসা ছাড়াই বা সহজ প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করতে পারে। ভ্রমণের আগে অফিসিয়াল ভিসা নীতি পরীক্ষা করা সবসময় নিরাপদ।

অন্যান্য সহজ ভিসা সুবিধাঃ eVisa / Visa-on-arrival

কেবল “ভিসা-বিনা” দেশ নয় - বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য এমন অনেক দেশ আছে যা eVisa বা on-arrival ভিসা দেয়। অর্থাৎ, আগাম কনস্যুলার ভিসা ছাড়াই, মাত্র কয়েক মিনিটের অনলাইন ফর্ম বা এয়ারপোর্টে ফি দিয়ে ভিসা পাওয়া যায়। visaandembassy.com+2eng.dhakagate.com+2

এরকম দেশগুলোর উদাহরণঃ visaandembassy.com+2eng.dhakagate.com+2

  • Maldives (on-arrival / eVisa)

  • Nepal (on-arrival / eVisa)

  • Sri Lanka (eTA / online visa on arrival)

  • আফ্রিকার কিছু দেশ ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় কয়েকটি দ্বীপদেশ - যদিও এগুলোতে ভিসা-নীতিতে সময়ের সাথে পরিবর্তন আসে।

এই ধরনের ভিসা সুবিধা - যদিও “ভিসা-বিনা না হলেও” - ভ্রমণ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তুলতে পারে।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট কি শক্তিশালী?

বাংলাদেশের পাসপোর্ট এখনো আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খুব শক্তিশালী হিসেবে বিবেচিত হয় না। বিশ্বব্যাপী পাসপোর্ট র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা তুলনামূলকভাবে কম সংখ্যক দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পান। এর মানে হলো, বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আগাম ভিসা সংগ্রহ করতে হয় এবং ভিসা–প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে সহজে যেকোনো দেশে প্রবেশ করা সম্ভব নয়। তবুও প্রতি বছর কিছু উন্নতি হচ্ছে, এবং কয়েকটি দেশ বাংলাদেশিদের জন্য ভিসামুক্ত বা সহজ ভিসা সুবিধা দিচ্ছে, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের পাসপোর্টকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়তা করতে পারে।

কেন এই তথ্য এখনই কাজে লাগাবেন - এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন

  • আপনি যদি “কম বাজেটে, সহজভাবে, ভাড়া-বিমানের ঝামেলা ছাড়া” বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন - উপরের দেশগুলো প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত।

  • কারো সঙ্গে sudden short-trip বা holiday প্ল্যান হলে - visa-free বা on-arrival দেশগুলো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দেয়।

  • ভিসা আবেদন, ফি, কনস্যুলার অফিসের সময়, ভ্রমণ-নিয়ম এইসব নিয়ে ঝামেলা এড়াতে - visa-free/eVisa দেশগুলো সুবিধাজনক।

  • তবে: যেকোনো দেশ ভ্রমণের আগে - করোনা পলিসি, প্রবেশ-নিয়ম, বিমানের সংযোগ, ফেরার সময়, ওথেন্টিক কনস্যুলার খবর চেক করা জরুরি। কারণ ভিসা-নীতির পাশাপাশি -- এমন নিয়মও সময়ের সঙ্গে বদলায়।

ভ্রমণের পূর্বে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ

প্রতিটি দেশের ভিসা নীতি পরিবর্তনশীল, তাই ভ্রমণের আগে সর্বশেষ তথ্য যাচাই করা জরুরি।

পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ৬ মাস থাকা প্রয়োজন।

ভ্রমণের সময় প্রয়োজনীয় অর্থ এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করা থাকলে যাত্রা সহজ হয়।

বাংলাদেশি পাসপোর্টের ভিসা ছাড়াই প্রবেশযোগ্য দেশগুলোর সংখ্যা সীমিত হলেও এই সুযোগগুলোকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব ঘুরে দেখার অভিজ্ঞতা অর্জন করা সম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে আপনি ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক করে তুলতে পারেন।

বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত দেশ প্রশ্নোত্তর

১। বাংলাদেশি পাসপোর্টে কোন কোন দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়?

২০২৫ অনুযায়ী বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা ভুটান, গাম্বিয়া, বার্বাডোস, ডোমিনিকা, জ্যামাইকা, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, ভানুয়াতু, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসসহ কয়েকটি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। এসব দেশের নিয়ম সময়সময় পরিবর্তিত হয়, তাই ভ্রমণের আগে আপডেট চেক করা জরুরি।

২। ভিসা ছাড়া ভ্রমণ মানে কি আগাম কোনো কাগজপত্র লাগবে না?

ভিসা-ফ্রি মানে আগাম ভিসা লাগবে না, কিন্তু পাসপোর্ট, রিটার্ন টিকেট, হোটেল বুকিং বা পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ—এসব সাধারণ ডকুমেন্ট অনেক দেশেই চায়। তাই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগে থেকে প্রস্তুত রাখা উচিত।

৩। ভিসা-ফ্রি দেশগুলোতে কতদিন থাকা যায়?

এটি নির্ভর করে দেশভেদে। কেউ ৩০ দিন, কেউ ৯০ দিন, আবার কেউ ৬ মাস পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেয়। ভ্রমণের আগে প্রতিটি দেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে মেয়াদ নিশ্চিত করা ভালো।

৪। ভিসা-ফ্রি দেশগুলোতে কি কাজ বা চাকরি করা যায়?

না। ভিসা-ফ্রি এন্ট্রি শুধুমাত্র পর্যটন বা স্বল্পমেয়াদি ভ্রমণের জন্য। সেখানে কাজ করতে চাইলে আলাদা ওয়ার্ক ভিসা প্রয়োজন।

৫। বাংলাদেশি পাসপোর্টে সবচেয়ে সহজে কোন দেশগুলো ভ্রমণ করা যায়?

যেসব দেশে ভিসা-ফ্রি, ভিসা-অন-অ্যারাইভাল অথবা e-Visa সুবিধা আছে-সেগুলো সবচেয়ে সহজ। যেমন: ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ডোমিনিকা, ফিজি ইত্যাদি।

৬। ভিসামুক্ত দেশে যেতে কি ট্র্যাভেল ইন্স্যুরেন্স বাধ্যতামূলক?

অনেক দেশ এটিকে বাধ্যতামূলক করে না, তবে ভ্রমণ নিরাপদ করতে ট্র্যাভেল ইন্স্যুরেন্স নেওয়া সবসময়ই উত্তম।

৭। ভিসা-ফ্রি ও ভিসা-অন-অ্যারাইভাল কি একই?

না, দুটো এক নয়।

  • ভিসা-ফ্রিঃ সার্বিকভাবে কোনো ভিসা লাগবে না।

  • ভিসা-অন-অ্যারাইভালঃ দেশে পৌঁছে এয়ারপোর্টে ফি দিয়ে ভিসা নিতে হয়।

৮। ভ্রমণের আগে কোন তথ্যগুলো অবশ্যই যাচাই করা উচিত?

দেশভেদে ভ্রমণের শর্ত, করোনা-নীতি (যদি থাকে), থাকার মেয়াদ, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, রিটার্ন টিকেট, এবং ব্যাগেজ-নীতি নিশ্চিত করা জরুরি।

সারসংক্ষেপ

বাংলাদেশি পাসপোর্ট - যদিও বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় শক্তিশালী নয় - তবুও ভিসা-বিনা বা সহজ ভিসায় এমন কিছু দেশ আছে যেখানে ভ্রমণ করা সম্ভব। উপরের তালিকা এবং তথ্যগুলো (২০২৫-এর হালনাগাদ রিপোর্ট ও প্রকাশিত উৎস অনুযায়ী) এই সুযোগগুলো স্পষ্ট করে দিয়েছে। যদি আপনি বিদেশ ভ্রমণের কথা ভাবছেন - প্রথমে এই দেশগুলো বিবেচনা করতে পারেন।

[আপনি চাইলে এই আর্টিকেলটি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে অন্যদের সচেতন করতে পারেন] 

কীভাবে এই আর্টিকেলটি আরও উন্নত করা যায় সে সম্পর্কে আপনার কোনো পরামর্শ থাকলে দয়া করে জানাবেন। 

আপনি যদি আরও এই ধরনের গাইড, টিপস বা টিউটোরিয়াল পড়তে চান, তাহলে নিয়মিত চোখ রাখুন আমাদের সাইটে  https://www.baneswarit.com/ এবং আমাদের ফেসবুক পেজ ভিজিট করুনঃ  https://www.facebook.com/profile.php?id=61577238192159

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url